Breaking News

মাস গেলে ৪৫ হাজার টাকা বেতন! এদিকে ৮ এর নামতা বলতে পারছেন না সরকারি শিক্ষিকা, তুমুল ভাইরাল নেট দুনিয়া!

শিক্ষক শিক্ষিকারা হলেন এই সমাজের ধারক এবং বাহক। তাদের হাত ধরেই জীবনের প্রথম শিক্ষা আমরা রপ্ত করে থাকি। শিক্ষক শিক্ষিকারা হলেন দ্বিতীয় গুরু।

 

যাঁদের অবদান। আমাদের জীবনে স্মরণ করে রাখার মত। তাদের হাত ধরেই স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে করল এবং কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে উচ্চশিক্ষায় অগ্রসর হতে পারি আমরা।

 

এই মানুষগুলোর অবদান আমাদের জীবনে মা বাবার ঠিক পরেই। শুধু পড়াশোনা নয়, পড়াশোনার পাশাপাশি স্কুলের বাইরেও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও অন্য প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে যোগ দেয় ছাত্রছাত্রীসবটাই শিক্ষক শিক্ষিকারা সাহচর্যে। ছাত্রছাত্রীদের এই মানসিকতা তৈরির ক্ষেত্রে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অবদান রয়েছে যথেষ্ট। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সম্পর্কও অত্যন্ত মধুর। কারণ, ছাত্রছাত্রীদের মনে শিক্ষক সম্পর্কে ভয়-ভীতি থাকলে পড়াশোনার ক্ষেত্রে তা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। আমাদের প্রত্যেকের বিদ্যালয়ে অনেক শিক্ষক থাকেন, তাঁরা প্রত্যেকেই আমাদের শিক্ষাদানের মধ্য দিয়ে জীবনের সঠিক পথ প্রদর্শনে সহয়তা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই আমাদের কাছে সমান শ্রদ্ধেয়।

 

কিন্তু প্রত্যেক শিক্ষার্থীর অন্তরে একজন কোনো শিক্ষকের জন্য বিশেষ স্থান থাকে। কিন্তু সেই শিক্ষক বা শিক্ষিকা যদি গোড়ায় গলদ থাকে, তাহলে ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যত যে একেবারেই রসাতলে যেতে বাধ্য, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সাম্প্রতিক সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও। ভিডিওটি দেখে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যেতে বাধ্য শিক্ষিত সমাজের।

 

এই ভিডিওটি বিহার রাজ্যের সরকারি স্কুলের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে তুলে ধরেছে। প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা হলেও ছাত্র ছাত্রীদের শিক্ষা দিতে ব্যর্থ তিনি। কারণ মাত্র ৮ এর ঘরের নামতা বলতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন ওই শিক্ষিকা। মাস গেলে হাজার হাজার টাকা মাইনে পাচ্ছেন তিনি। কিন্তু পড়াশোনা করানোর বেলায় অষ্টরম্ভা।

 

মাস গেলে মাইনে পেলেও ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার ক্ষেত্রে একেবারেই উদাসীন বিহারের এক সরকারি স্কুলের শিক্ষিকা। শুধু উদাসীন বললে ভুল হবে। রীতিমতো নামটা জানেন না তিনি। নামটা বলতে গিয়ে বারবার আটকে যাওয়ার পাশাপাশি ভুলভাল বলছেন তিনি। এমনকি তেরোর ঘরের নামতা বলতেও তিনি পারেন না।

আরও দেখুন  মহানবী সা:-এর রওজা মোবারক দেখভালকারী আগা হাবীব ইন্তেকাল করেছেন

 

কিন্তু সেই বিষয়ে খুব একটা লজ্জা নেই তার। বরং লজ্জাহীনভাবে নিজের না পারার বিষয়টি সকলের কাছেই প্রকাশ করছেন তিনি। নামতা বলতে না পেরে যেখানে লজ্জায় মুখ লুকানোর প্রয়োজন ওই শিক্ষিকার, সে জায়গায় একেবারে নির্লজ্জের মতো হাসতে থাকেন তিনি।

 

এমনই এক ভিডিও সাম্প্রতিক সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। শুধু তাই নয় স্কুলের মিড ডে মিলের অবস্থা দেখে চক্ষুচড়কগাছ হতে বাধ্য সকলের। মিড ডে মিলের ভাত তরকারি ডালের জায়গায় কাঁকর ভর্তি ভাত।

About Solayman Kabir

Check Also

আদালতের বিশেষ রুমে সে’ক্স’রত অবস্থায় নারী পুলিশের সাথে মেলামেশার সময় আটক ওসি..!!

আদালতে নিজ কক্ষে নারী কনস্টেবলের সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়েছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কোর্ট ইন্সপেক্টর …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *